রোজার মাসে স্ত্রীর সাথে- ইসলামের প্রাথমিক যুগে ইফতারের পরে ঈশা পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সহবাস বৈধ ছিল। যদি কেউ এর পূর্বে শূয়ে পড়তো। তবে নিদ্রা আসলে পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগ হারাম হয়ে যেত। এর ফলে সাহাবাগন কষ্ট অনুভব করছিলেন।
অতপর আল্লাহ আয়াত নাজিল করে মাগরিব থেকে সুভহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগের আদেশ দান করেন।
এখানে একটা বিষয় জ্ঞাতব্য যে যেহেতু আল্লাহতায়ালা রোজাদারের জন্য স্ত্রী সহবাস ও পানাহারের সময় সুবেহসাদিক পর্যন্ত নির্ধারন করেছেন কাজেই সকালে যে ব্যাক্তি অপবিত্র অবস্হায় উঠলো সে পবিত্র হয়ে নামাজ আদায় করে রোজা পুরা করে নিল। যদি গোসল করতে গিয়ে পানাহারের সময় শেষ হয়ে যায় তাহলে ওজু করে সেহরি পুরা করে গোসল করে নামাজ আদায় করে নিবে।কাজেই আপনারা রাতে সহবাস করতে পারেন তবে মনে রাখবেন ফজরের নামাজের পুর্বে অবশ্যি নিজেকে পবিত্র করে নিতে হবে।
অতপর আল্লাহ আয়াত নাজিল করে মাগরিব থেকে সুভহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগের আদেশ দান করেন।
এখানে একটা বিষয় জ্ঞাতব্য যে যেহেতু আল্লাহতায়ালা রোজাদারের জন্য স্ত্রী সহবাস ও পানাহারের সময় সুবেহসাদিক পর্যন্ত নির্ধারন করেছেন কাজেই সকালে যে ব্যাক্তি অপবিত্র অবস্হায় উঠলো সে পবিত্র হয়ে নামাজ আদায় করে রোজা পুরা করে নিল। যদি গোসল করতে গিয়ে পানাহারের সময় শেষ হয়ে যায় তাহলে ওজু করে সেহরি পুরা করে গোসল করে নামাজ আদায় করে নিবে।কাজেই আপনারা রাতে সহবাস করতে পারেন তবে মনে রাখবেন ফজরের নামাজের পুর্বে অবশ্যি নিজেকে পবিত্র করে নিতে হবে।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন