আমরা সেই স্কুল জীবন থেকে কম্পিউটার সম্পর্কে যেনে আসতেছি, আর এর জন্য কম্পিউটারটা কি এটা হয়তোবা নতুন করে যানানো লাগবে না। তারপরও বলি যে যন্ত্রের মাধ্যমে নির্ভুলভাবে দ্রুততর সাথে কোন তথ্য বা সংখ্যাভিত্তিক বিষায়বলী নিয়ে কাজ করতে পারি এবং তার দরুন কাজের সঠিক ফলাফল পাই তাকে কম্পিউটার বলে। তো শুরু করা যাক,,,,,
বিশেষজ্ঞদের মতে এ্যাবাকাস হলো ক্যালকুলেটারের প্রথম প্রজন্ম। তার পরবর্তী প্রজন্ম ক্যালকুলেটর আর এর থেকে কম্পিউটার এসেছে। তাই আমরা এখানে বরতে পারি ক্যালকুলেটার হলো কম্পিউটার এর বাবা মা। কম্পিউটারের ইতিহাস সম্পর্কে পড়লে আমারা যানতে পারি এ্যাবাকাস থেকে ক্যালকুলেটারেরর জন্মের সম্পর্কে প্রথম চিন্তাভাবনা শুরু করে একজন ফরাসী আবিস্কারক, তার নাম স্যার Blias Pascel
তখন কার সমায়টা ছিল ১৬৪৫ খ্রীস্টাব্দ। তখনকার দিনে তিনি এ্যাবাকাসের একটি উন্নত সংস্কারণ তৈরি করেন, এবং তাতে ছোট পাথরের পরিবর্তে ব্যাবহার করা হয়েছিল দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ার। আর এই গিয়ারগুলা ঘুরিয়ে হিসাবের কাজ চালানো হতো। স্যার Blias Pascel এই গণনার যন্ত্রের নাম দিয়েছিলেন প্যাসকেলাইন (Pascaline)।
আনুমানিক এখন ১৬৯৪ সাল, এদিকে পেরিয়ে গেছে প্রায় ৫০ বছর। স্যার গটফ্রেড উইলহেম ভন লেইবনিজ নামের এক জার্মান বিজ্ঞানী Stepped Reckoner নামক একটি যন্ত্র বানিয়ে ফেললেন। যন্ত্রটি ছিল তখনকার দিনের সবথেকে বড় গণনার যন্ত্র, এবং এটি দিয়ে অনেক বড় বড় হিসাবের কাজ করা যেত।
এরপর পেরিয়ে গেল আরও প্রায় ১২৫ বছর। আনুমানিক ১৮২০ সালের গোড়ার দিকে আরেক জার্মান বিজ্ঞানী টমাস দ্যা কোমার লেইবনিজের ঐ যন্ত্রটির আরও একটু উন্নত সংস্কারণ তৈরি করেন।
এর মাত্র বছর তিনেক পর ১৮২৩ সালের মাঝামাঝি সমায় সারা পৃথিবীকে অবাক করে দিয়ে সত্যিকার কম্পিউটারের সূত্রপাত ঘটালেন এক ইংরেজ অংকশাস্তবিদ স্যার চার্লস ব্যাবেজ (যাকে আমরা কম্পিউটারের জনক বলে থাকি) তিনি অংকের বিভিন্ন তথ্যকে সহজে সমাধান করার জন্য তৈরি করলেন ভিন্ন মাত্রার এই গণনাযন্ত্র। আর তার নামকরণ করলেন ডিফারেন্স ইঞ্জিন নামে। এই যন্ত্রটিকে আরও গ্রহণযোগ্য করার জন্য বুদ্ধি খাটিয়ে অতিরিক্ত তিনটি অংশ (Store, Mill, Control) যোগ করলেন এই কম্পিউটার জনক। অতিরিক্ত তিনটা অংক যোগ করায় তার নাম দেওয়া হলো এ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন। এখান থেকে মানুষ বুঝলো শুধু হিসাব করলে চলবে না, উক্ত হিসাবের তথ্যবলি সংরক্ষণ ও করতে হবে।
স্যার চার্লস ব্যাবেজই সর্বপ্রথম তাঁর এ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিনে ব্যাবহৃতএক ধরনের পাঞ্চ কার্ডে এইসব তথ্যাবলী সংরক্ষণের উপাই খুজে পাই। অবশ্য তখন কার দিনে একটি পাঞ্চ কর্ডে মাত্র একবারি ব্যাবহার করা যেত। পরবর্তীতে স্যার চার্লস ব্যাবেজের এই পাঞ্চ কার্ডে নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হলেন তারই এক ছাত্রী, নাম লেডি লোভেলেস। তিনি উক্ত পাঞ্চ কার্ডটিকে বার বার ব্যাবহার করার নতুন প্রযুক্তি খুজে পেলেন। আর এই যন্ত্রটি তখন উন্নত বিশ্বের প্রযুক্তিবিদদের কাছে অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য যন্ত্র হিসাবে খ্যতি পেলেন।
এরপর সমায়ের সাথে উন্নত চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটতে থাকে। স্যার চার্লস ব্যাবেজের ধারণাকে ভিত্তি করে ১৮৮০ সালে Dr. Herman Hollerith নামের একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ট্যাবুলেটর মেশিন নামের উন্নতমানের গণনার যন্ত্র তৈরি করেন। এবং সাথে সাথে তার তৈরি সেই মেশিন দিয়ে আমেরিকান সেনসাস ব্যুরো অতি অল্প সময়ের মধ্যে সমগ্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লোকগণনার কাজ করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে এ্যাবাকাস হলো ক্যালকুলেটারের প্রথম প্রজন্ম। তার পরবর্তী প্রজন্ম ক্যালকুলেটর আর এর থেকে কম্পিউটার এসেছে। তাই আমরা এখানে বরতে পারি ক্যালকুলেটার হলো কম্পিউটার এর বাবা মা। কম্পিউটারের ইতিহাস সম্পর্কে পড়লে আমারা যানতে পারি এ্যাবাকাস থেকে ক্যালকুলেটারেরর জন্মের সম্পর্কে প্রথম চিন্তাভাবনা শুরু করে একজন ফরাসী আবিস্কারক, তার নাম স্যার Blias Pascel
তখন কার সমায়টা ছিল ১৬৪৫ খ্রীস্টাব্দ। তখনকার দিনে তিনি এ্যাবাকাসের একটি উন্নত সংস্কারণ তৈরি করেন, এবং তাতে ছোট পাথরের পরিবর্তে ব্যাবহার করা হয়েছিল দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ার। আর এই গিয়ারগুলা ঘুরিয়ে হিসাবের কাজ চালানো হতো। স্যার Blias Pascel এই গণনার যন্ত্রের নাম দিয়েছিলেন প্যাসকেলাইন (Pascaline)।
আনুমানিক এখন ১৬৯৪ সাল, এদিকে পেরিয়ে গেছে প্রায় ৫০ বছর। স্যার গটফ্রেড উইলহেম ভন লেইবনিজ নামের এক জার্মান বিজ্ঞানী Stepped Reckoner নামক একটি যন্ত্র বানিয়ে ফেললেন। যন্ত্রটি ছিল তখনকার দিনের সবথেকে বড় গণনার যন্ত্র, এবং এটি দিয়ে অনেক বড় বড় হিসাবের কাজ করা যেত।
এরপর পেরিয়ে গেল আরও প্রায় ১২৫ বছর। আনুমানিক ১৮২০ সালের গোড়ার দিকে আরেক জার্মান বিজ্ঞানী টমাস দ্যা কোমার লেইবনিজের ঐ যন্ত্রটির আরও একটু উন্নত সংস্কারণ তৈরি করেন।
এর মাত্র বছর তিনেক পর ১৮২৩ সালের মাঝামাঝি সমায় সারা পৃথিবীকে অবাক করে দিয়ে সত্যিকার কম্পিউটারের সূত্রপাত ঘটালেন এক ইংরেজ অংকশাস্তবিদ স্যার চার্লস ব্যাবেজ (যাকে আমরা কম্পিউটারের জনক বলে থাকি) তিনি অংকের বিভিন্ন তথ্যকে সহজে সমাধান করার জন্য তৈরি করলেন ভিন্ন মাত্রার এই গণনাযন্ত্র। আর তার নামকরণ করলেন ডিফারেন্স ইঞ্জিন নামে। এই যন্ত্রটিকে আরও গ্রহণযোগ্য করার জন্য বুদ্ধি খাটিয়ে অতিরিক্ত তিনটি অংশ (Store, Mill, Control) যোগ করলেন এই কম্পিউটার জনক। অতিরিক্ত তিনটা অংক যোগ করায় তার নাম দেওয়া হলো এ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন। এখান থেকে মানুষ বুঝলো শুধু হিসাব করলে চলবে না, উক্ত হিসাবের তথ্যবলি সংরক্ষণ ও করতে হবে।
স্যার চার্লস ব্যাবেজই সর্বপ্রথম তাঁর এ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিনে ব্যাবহৃতএক ধরনের পাঞ্চ কার্ডে এইসব তথ্যাবলী সংরক্ষণের উপাই খুজে পাই। অবশ্য তখন কার দিনে একটি পাঞ্চ কর্ডে মাত্র একবারি ব্যাবহার করা যেত। পরবর্তীতে স্যার চার্লস ব্যাবেজের এই পাঞ্চ কার্ডে নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হলেন তারই এক ছাত্রী, নাম লেডি লোভেলেস। তিনি উক্ত পাঞ্চ কার্ডটিকে বার বার ব্যাবহার করার নতুন প্রযুক্তি খুজে পেলেন। আর এই যন্ত্রটি তখন উন্নত বিশ্বের প্রযুক্তিবিদদের কাছে অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য যন্ত্র হিসাবে খ্যতি পেলেন।
এরপর সমায়ের সাথে উন্নত চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটতে থাকে। স্যার চার্লস ব্যাবেজের ধারণাকে ভিত্তি করে ১৮৮০ সালে Dr. Herman Hollerith নামের একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ট্যাবুলেটর মেশিন নামের উন্নতমানের গণনার যন্ত্র তৈরি করেন। এবং সাথে সাথে তার তৈরি সেই মেশিন দিয়ে আমেরিকান সেনসাস ব্যুরো অতি অল্প সময়ের মধ্যে সমগ্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লোকগণনার কাজ করে।
সেই প্রথমে মানুষের তৈরি কম্পিউটার যন্ত্র ব্যাবহার করে একটি বিশাল কাজ করার প্রক্রিয়ার সূত্রপাত ঘটে। যন্ত্রটির প্রসারতা এবং চাহিদা দিক বিবেচনা করে Dr. Herman Hollerit আরও উন্নত যন্ত্র আবিস্কারের চেষ্টায় অন্য একটি কোম্পানির সাথে যুক্ত হয়ে নতুন একটি কোম্পানি গঠন করেন। যার নাম দেওয়া হয় Tabulating Machine Company। সেই সাথে যেন ভিত্তিপ্রস্তার স্থাপন করেন আজকের বিশ্বখ্যাত সর্ববৃহৎ কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান IMB নাকম প্রতিষ্ঠানের। কেননা সেই সমায়ের উক্ত Tabulating Machine Company পরবর্তীতে IBM নামে পরিবর্তিত হয়।
এই ছিলো আমার কম্পিউটারের জন্মবৃত্তান্তের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। ইতিহাসটা ছোট হলেও এটা লিখতে আমাকে অনেক সমায় এবং শ্রম ব্যায় করতে হয়েছে। পোষ্টটি লিখতে গুগোল, ইউকেপিডিয়া ও কম্পিউটার ব্লগ এর সাহাজ্য নিতে হয়ছে। পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যদি কোথাও ভূল করে থাকি ক্ষমা করে দিয়ে একটু ধরিয়ে দিবেন।
(সূত্র: টেকটিউনস ডট কম)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন