বাজারে প্রতিনিয়তই আসছে নতুন স্মার্টফোন। কিছু কিছু স্মার্টফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ২৫০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারির কথা বলছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান আবার ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারির অফার দিচ্ছে। কিন্তু ফোন কেনার কিছুদিন পরই ব্যাটারি ব্যাকআপ কমে যেতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে চার্জ হয় ধীরগতিতে। কোনোটির চার্জ শেষও হয়ে যায় দ্রুত। যদিও এই দুর্ভাগ্যের জন্য দায়ী ব্যবহারকারীরাই।
অনেক ক্ষেত্রে ফোন খুব বেশি পুরনো হয়ে গেলে সব দিক থেকেই দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। তবে কিছু উপায়ে স্মার্টফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো যায়।
ডিসপ্লে ব্রাইটনেস
যেকোনো স্মার্টফোনের সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি গ্রহণ করে ফোনের ডিসপ্লে। তাই ডিসপ্লের ব্রাইটনেস ফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপের অন্যতম প্রধান বিষয়। ডিসপ্লের ব্রাইটনেস যতটা কম রাখা যাবে, ততটা বেশি পাওয়া যাবে ফোনের ব্যাটারির ব্যাকআপ।
ডিসপ্লের ব্রাইটনেস কম থাকা চোখের জন্যও উপকারী। সাধারণত অন্ধকারে ১০ থেকে ২০ শতাংশ আর দিনের আলোতে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ ডিসপ্লে ব্রাইটনেস ফোনের ব্যাটারি ও চোখের জন্য উত্তম। তবে মাথায় রাখতে হবে, অটোমেটিক ডিসপ্লে ব্রাইটনেস অপশন অন রাখলেও নষ্ট হয় অনেক ব্যাটারি। তাই চেষ্টা করবেন, এই অপশনটি বন্ধ রাখতে।
লোকেশন
দ্বিতীয় যে কারণে ফোনের ব্যাটারি দ্রুত শেষ হতে পারে, তা হলো লোকেশনের জন্য জিপিএস ব্যবহার করা। যদি সবসময় লোকেশান অন রাখতে চান, তবে ব্যবহার করতে পারেন ব্যাটারি সেভিং মোড। ব্যাটারি সেভিং মোডে জিপিএসের জন্য ব্যাটারি ব্যবহৃত হয় না।
রিসেন্ট অ্যাপ
বেশি সময় ধরে স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিয়মিত ক্লিয়ার করুন রিসেন্ট অ্যাপগুলো। পেছনে চলতে থাকা এই অ্যাপগুলো অযথা ফোনের ব্যাটারি নষ্ট করে চলে।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ
যে অ্যাপগুলো ফোনের ব্যাটারি সবচেয়ে বেশি নষ্ট করে, তার মধ্যে অন্যতম ফেসবুক অ্যাপ। সম্প্রতি বিশাল আকার ধারণ করেছে ফেসবুক অ্যাপটি। আর এই অ্যাপ সারাক্ষণ কারো অজান্তেই নষ্ট করে চলেছে ফোনের র্যাম ও ডাটা। এতে যেমন ফোন স্লো হয়ে যায়, তেমনি নষ্ট হয় ফোনের ব্যাটারি। মোবাইল থেকে ফেসবুক করতে ভিজিট করুন m.facebook.com। এই সাইটে গিয়ে ফোন থেকে একইভাবে ফেসবুক ব্রাউজ করতে পারবেন। এ ছাড়াও ফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়াতে আনইনস্টল করুন ফোনে থাকা ক্লিনিং অ্যাপ, ব্যাটারি সেভিং অ্যাপগুলো। কাজের কাজ না করে ব্যাকগ্রাউন্ডে সবসময় চলে ফোনের ব্যাটারি নষ্ট করতে ওস্তাদ এই অ্যাপগুলো।
নেটওয়ার্ক সেটিংস
ওয়াইফাই দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের চেষ্টা করুন। ফোরজির চেয়ে ওয়াইফাইতে ফোনের ব্যাটারি অনেকটাই কম নষ্ট হয়। এ ছাড়াও দীর্ঘ সময় ওয়াইফাইতে থাকলে আগেই ফোন থেকে টুজি নেটওয়ার্ক সিলেক্ট করে নিন। এতে অনেকটাই ব্যাটারি বাঁচিয়ে নিতে পারবেন।
অনেক ক্ষেত্রে ফোন খুব বেশি পুরনো হয়ে গেলে সব দিক থেকেই দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। তবে কিছু উপায়ে স্মার্টফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো যায়।
ডিসপ্লে ব্রাইটনেস
যেকোনো স্মার্টফোনের সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি গ্রহণ করে ফোনের ডিসপ্লে। তাই ডিসপ্লের ব্রাইটনেস ফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপের অন্যতম প্রধান বিষয়। ডিসপ্লের ব্রাইটনেস যতটা কম রাখা যাবে, ততটা বেশি পাওয়া যাবে ফোনের ব্যাটারির ব্যাকআপ।
ডিসপ্লের ব্রাইটনেস কম থাকা চোখের জন্যও উপকারী। সাধারণত অন্ধকারে ১০ থেকে ২০ শতাংশ আর দিনের আলোতে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ ডিসপ্লে ব্রাইটনেস ফোনের ব্যাটারি ও চোখের জন্য উত্তম। তবে মাথায় রাখতে হবে, অটোমেটিক ডিসপ্লে ব্রাইটনেস অপশন অন রাখলেও নষ্ট হয় অনেক ব্যাটারি। তাই চেষ্টা করবেন, এই অপশনটি বন্ধ রাখতে।
লোকেশন
দ্বিতীয় যে কারণে ফোনের ব্যাটারি দ্রুত শেষ হতে পারে, তা হলো লোকেশনের জন্য জিপিএস ব্যবহার করা। যদি সবসময় লোকেশান অন রাখতে চান, তবে ব্যবহার করতে পারেন ব্যাটারি সেভিং মোড। ব্যাটারি সেভিং মোডে জিপিএসের জন্য ব্যাটারি ব্যবহৃত হয় না।
রিসেন্ট অ্যাপ
বেশি সময় ধরে স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিয়মিত ক্লিয়ার করুন রিসেন্ট অ্যাপগুলো। পেছনে চলতে থাকা এই অ্যাপগুলো অযথা ফোনের ব্যাটারি নষ্ট করে চলে।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ
যে অ্যাপগুলো ফোনের ব্যাটারি সবচেয়ে বেশি নষ্ট করে, তার মধ্যে অন্যতম ফেসবুক অ্যাপ। সম্প্রতি বিশাল আকার ধারণ করেছে ফেসবুক অ্যাপটি। আর এই অ্যাপ সারাক্ষণ কারো অজান্তেই নষ্ট করে চলেছে ফোনের র্যাম ও ডাটা। এতে যেমন ফোন স্লো হয়ে যায়, তেমনি নষ্ট হয় ফোনের ব্যাটারি। মোবাইল থেকে ফেসবুক করতে ভিজিট করুন m.facebook.com। এই সাইটে গিয়ে ফোন থেকে একইভাবে ফেসবুক ব্রাউজ করতে পারবেন। এ ছাড়াও ফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়াতে আনইনস্টল করুন ফোনে থাকা ক্লিনিং অ্যাপ, ব্যাটারি সেভিং অ্যাপগুলো। কাজের কাজ না করে ব্যাকগ্রাউন্ডে সবসময় চলে ফোনের ব্যাটারি নষ্ট করতে ওস্তাদ এই অ্যাপগুলো।
নেটওয়ার্ক সেটিংস
ওয়াইফাই দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের চেষ্টা করুন। ফোরজির চেয়ে ওয়াইফাইতে ফোনের ব্যাটারি অনেকটাই কম নষ্ট হয়। এ ছাড়াও দীর্ঘ সময় ওয়াইফাইতে থাকলে আগেই ফোন থেকে টুজি নেটওয়ার্ক সিলেক্ট করে নিন। এতে অনেকটাই ব্যাটারি বাঁচিয়ে নিতে পারবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন