এই গ্রহের আর কোনও প্রজাতির প্রাণীরই যে ক্ষমতা নেই, সে ক্ষমতা রয়েছে অক্টোপাসের।
অক্টোপাস কি এই পৃথিবীর কেউ নয়? কোনও কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি নয়, সত্যিই এমন চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন গবেষকরা। কেবল অক্টোপাসই নয়, স্কুইড, কাটল ফিশ জাতীয় সেফালপড প্রজাতির প্রাণীরাও নাকি আদৌ এই পৃথিবীর কেউ নয়— এমনই দাবি গবেষকদের।
এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, মার্কিন মেরিন বায়োলজিক্যাল ল্যাবরেটরির গবেষক জোশুয়া রোসেন্থাল জানিয়েছেন, গবেষণা থেকে উঠে আসছে অক্টোপাসের আরএনএ সংক্রান্ত আশ্চর্য তথ্য। গত বছরের এপ্রিলে গবেষকরা লক্ষ করেছিলেন, নিজেদের শরীরের আরএনএ-তে ইচ্ছেমতো বদল আনতে পারে এরা! কীভাবে এটা তারা পারে সেটা ধরতে পারছেন না গবেষকরা। অভিব্যক্তি বা বিবর্তনের সূত্র অনুযায়ী তাদের এই আচরণকে ব্যাখ্যা করা যাচ্ছে না। কেননা, এই গ্রহের আর কোনও প্রজাতির প্রাণীরই এই ক্ষমতা নেই।
আর এর থেকেই সন্দেহ দানা বেঁধেছে তাঁদের। কেননা অক্টোপাসের এহেন ক্ষমতা অত্যাধুনিক জৈব ক্ষমতা। তাঁদের অনুমান, সম্ভবত আড়াইশো কোটি বছর আগে পৃথিবীর জন্মের সময়ে মহাকাশ থেকে অক্টোপাসের ডিম এসে পড়েছিল পৃথিবীতে। পরে সমুদ্র্রের তাপমাত্রায় সেই ডিম ফুটে বেরিয়ে আসে অক্টোপাস। আসলে তারা অন্য কোনও গ্রহের প্রাণী।
এখনও এ বিষয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন গবেষকরা। দেখার, শেষ পর্যন্ত এ ব্যাপারে তারা পাকাপাকি সিদ্ধান্তে আসতে পারেন কি না।
অক্টোপাস কি এই পৃথিবীর কেউ নয়? কোনও কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি নয়, সত্যিই এমন চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন গবেষকরা। কেবল অক্টোপাসই নয়, স্কুইড, কাটল ফিশ জাতীয় সেফালপড প্রজাতির প্রাণীরাও নাকি আদৌ এই পৃথিবীর কেউ নয়— এমনই দাবি গবেষকদের।
এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, মার্কিন মেরিন বায়োলজিক্যাল ল্যাবরেটরির গবেষক জোশুয়া রোসেন্থাল জানিয়েছেন, গবেষণা থেকে উঠে আসছে অক্টোপাসের আরএনএ সংক্রান্ত আশ্চর্য তথ্য। গত বছরের এপ্রিলে গবেষকরা লক্ষ করেছিলেন, নিজেদের শরীরের আরএনএ-তে ইচ্ছেমতো বদল আনতে পারে এরা! কীভাবে এটা তারা পারে সেটা ধরতে পারছেন না গবেষকরা। অভিব্যক্তি বা বিবর্তনের সূত্র অনুযায়ী তাদের এই আচরণকে ব্যাখ্যা করা যাচ্ছে না। কেননা, এই গ্রহের আর কোনও প্রজাতির প্রাণীরই এই ক্ষমতা নেই।
আর এর থেকেই সন্দেহ দানা বেঁধেছে তাঁদের। কেননা অক্টোপাসের এহেন ক্ষমতা অত্যাধুনিক জৈব ক্ষমতা। তাঁদের অনুমান, সম্ভবত আড়াইশো কোটি বছর আগে পৃথিবীর জন্মের সময়ে মহাকাশ থেকে অক্টোপাসের ডিম এসে পড়েছিল পৃথিবীতে। পরে সমুদ্র্রের তাপমাত্রায় সেই ডিম ফুটে বেরিয়ে আসে অক্টোপাস। আসলে তারা অন্য কোনও গ্রহের প্রাণী।
এখনও এ বিষয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন গবেষকরা। দেখার, শেষ পর্যন্ত এ ব্যাপারে তারা পাকাপাকি সিদ্ধান্তে আসতে পারেন কি না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন