সাধারণত মেয়েদের ঋতুক্ষরণ শুরু হয় ৯ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে। এর মধ্যে আবার ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সটা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়েই বেশির ভাগ মেয়ের ঋতু সূচনা হয়। আর সেটা না হলেই অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা শুরু হয়। এটা স্বাভাবিক। কারণ, এটাই বুঝিয়ে দেয় যে, প্রাকৃতিক নিয়ম কাজ করছে না। এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া একান্ত জরুরি। কারণ, নানা কারণেই ঋতুক্ষরণে দেরী হতে পারে। সেটা সব সময়ে ভয়ের কারণ না হলেও ঝুঁকি নেওয়া উচিত নয়।
সাধারণত দুর্বল স্বাস্থ্যের কারণে ঋতু সূচনায় দেরী হয়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই রক্তাল্পতার জন্য ঋতুক্ষরণ হতে পারে না। তবে আরও কিছু কারণ রয়েছে, যার জন্য চিকিৎসা প্রয়োজন—
১। যৌনাঙ্গের অস্বাভাবিকতার জন্য সময়ে ঋতুক্ষরণ হয় না।
২। জরায়ু না থাকলে বা অপরিণত থাকলেও সমস্যা হয়।
৩। ডিম্বাশয় ছোট হলে হরমোনের ক্ষরণ কম হয়, ফলে ঋতু সৃষ্টি হয় না।
৪। অনেক সময়ে যোনিপথ বন্ধ থাকার জন্য ঋতুস্রাব ব্যাহত হয়। তলপেটে গোলাকার পিণ্ডের সৃষ্টি করে।
ঋতু সূচনা সময়ে না হলে সেই সঙ্গে নারীত্বের বিকাশও ব্যাহত হয়। স্তন বৃদ্ধি থেকে যৌনকেশের প্রস্ফুটন স্বাভাবিক হয় না।
সাধারণত দুর্বল স্বাস্থ্যের কারণে ঋতু সূচনায় দেরী হয়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই রক্তাল্পতার জন্য ঋতুক্ষরণ হতে পারে না। তবে আরও কিছু কারণ রয়েছে, যার জন্য চিকিৎসা প্রয়োজন—
১। যৌনাঙ্গের অস্বাভাবিকতার জন্য সময়ে ঋতুক্ষরণ হয় না।
২। জরায়ু না থাকলে বা অপরিণত থাকলেও সমস্যা হয়।
৩। ডিম্বাশয় ছোট হলে হরমোনের ক্ষরণ কম হয়, ফলে ঋতু সৃষ্টি হয় না।
৪। অনেক সময়ে যোনিপথ বন্ধ থাকার জন্য ঋতুস্রাব ব্যাহত হয়। তলপেটে গোলাকার পিণ্ডের সৃষ্টি করে।
ঋতু সূচনা সময়ে না হলে সেই সঙ্গে নারীত্বের বিকাশও ব্যাহত হয়। স্তন বৃদ্ধি থেকে যৌনকেশের প্রস্ফুটন স্বাভাবিক হয় না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন