গোসলের সময় শরীরের কোন অংশটা আপনি প্রথম ধুয়ে থাকেন? জেনে নিন তাতে কি হয় শরীরের কোন অংশটা- গোসলের সময় শরীরের কোন অংশটা আপনি প্রথম ধোন? এটা জেনেও আপনার চরিত্র সম্পর্কে অনেক কিছু বলে দেওয়া সম্ভব! কি, কথাটা শুনতে বেশ আজব লাগছে, তাই তো? তবে সত্যিটা হল, বাস্তবিকই এমন করা সম্ভব! কীভাবে? চলুন জেনে নেওয়া যাক সে সম্পর্কে।
শাস্ত্র মতে আমরা যা কিছুই করি না কেন, তা কোনও না কোনও মানে বহন করে। আর একবার যদি সেই মানেটা বুঝে নেওয়া যায়, তাহলে যে কোনও মানুষের মনকে পড়ে ফলতে কোনও সময়ই লাগে না। সেরকমই আমরা গোসলের সময় শরীরের কোনও অংশটা প্রথম ধুই, তা দেখেও যে কোনও মানুষের সম্পর্কে অনেক গোপন কথা জেনে নেওয়া সম্ভব।
প্রথমটায় এমন যুক্তি মেনে নেওয়াটা বেশ কঠিন। তবে প্রাচীন সব শাস্ত্রে লেখা এই সব তথ্যকে কি এত সহজেই উড়়িয়ে দেওয়া সম্ভব? মনে তো হয় না! তাই তো এই প্রবন্ধে সেইসব নথিগুলি থেকে বাছাই করা সব তথ্য তুলে ধরা হবে, যা পড়তে পড়তে আপনি হয়তো নিজের সম্পর্কেই অনেক অজানা কিছু জেনে যাবেন। তাহলে অপেক্ষা কিসের, চলুন চোখ রাখা যাক বাকি প্রবন্ধে।
বুকের অংশ ধুলে:
এমনটা মনে করা হয় যে যারা গোসলের শুরুতেই বুকের অংশে পানি ঢালেন, তারা খুব বাস্তববাদী হন। শুধু তাই নয়, এরা মুখের উপর সত্য়ি কথা বলে দিতেও পিছপা হন না। সেই সঙ্গে এমন মানুষেরা যে কোনও কাজ খুব মন দিয়ে করতে ভালবাসেন। তবে এদের ধৈর্য খুব কম হয়।
মুখ:
গোসলের শুরুতে মুখে পানি দিলে বুঝতে হবে ওই মানুষটি টাকাকে খুব ভালবাসে এবং টাকা রোজগারের জন্য যে কোনও পর্যায়ে এরা যেতে পারে। তবে এদের চরিত্রের সব থেকে খারাপ দিক হল, নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য এরা যে কোনও মানুষকে কাজে লাগাতে তৈরি থাকেন। শুধু তাই নয়, এরা নিজের ভাল ছাড়া আর কিছুই ভাবতে চান না। তাই তো এমন মানুষদের থেকে সবাই দূরে থাকতেই পছন্দ করেন।
বগলের অংশ ধুলে:
যে সব মানুষেরা প্রথমে বগেলর অংশ পরিষ্কার করেন, তারা সাধারণত খুব কর্মঠ হন এবং এদের বিশ্বাস করলে ঠকতে হয় না। চারিত্রিক দিক থেকে এরা খুব অমায়িক হন এবং কর্মক্ষত্রে খুব সফলতা অর্জন করেন। তবে এদের চরিত্রের সবথেকে দুর্বল দিক হল, এরা সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করে ফেলেন। ফলে মারাত্মকভাবে ঠকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
চুল:
গোসলের সময় চুল তো ভিজবেই, এতে আলাদ করে মানে খোঁজার কী আছে! অবশ্য়ই আছে। কারণ এমন অনেকে আছেন যারা গোসলের শুরুতে চুলে পানি দিতে পছন্দ করেন না। তাই যারা প্রথমেই চুলে পানি দেন, তাদের চরিত্র বাকিদের থেকে অনেকটাই আলাদা হয়।
এমন মানুষেরা শিল্পী মনের হন। শুধু তাই নয়, এরা বেশ ভাবুক হন। টাকার বিষয়ে তেমন একটা গুরুত্ব দিতে না চাইলেও নিজের কাজ নিয়ে এরা খুব প্যাশানেট হন। এদের কাছে কাজই ভগবান, টাকা নয়। তাই তো এমন মানুষেরা নিজের কাজ নিয়ে থাকতেই বেশি ভালবাসেন।
গোপন অংশ:
যারা গোসলের শুরুতেই শরীরের গোপন অংশে পানি ঢালেন, তারা সাধারণত খুব লাজুক হন। তাই তো এদের পছন্দের মানুষের সংখ্যা খুব কম হয়। প্রসঙ্গত, এদের চরিত্রের সব থেকে খারাপ দিক হল, এরা একেবারেই আত্মবিশ্বাসী হন না। ফলে কোনও কাজই ঠিক মতো করে উঠতে পারেন না। সহজে হেরে যাওয়াও এদের ধাতে থাকে। এক কথায় এমন মানুষেরা খুব দুর্বল চিত্তের হন।
কাঁধ:
শরীরের এই অংশে যারা প্রথমে পানি দেন, তারা জীবনে অসফলতা ছাড়া আর কিছুই পান না। যে কাজই এরা করুক না কেন, তাতে এরা সফল হন না। সেই সঙ্গে জুয়া এবং মদের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি থাকার কারণে এক সময়ে গিয়ে এদের জীবন দুর্বিসহ হয়ে ওঠে। এক কথায় বললে, জীবন যুদ্ধে হেরে যাওয়া মানুষদের তালিকায় এদের নাম একেবারে উপরের দিকে থাকে।
অন্যান্য অংশ:
যারা উপরে আলোচিত শরীরে অংশগুলি বাদ দিয়ে বাকি অংশে প্রথমে পানি ঢালেন, তারা সব দিক থেকেই খুব সাধারণ হন। মনের জোর এবং কর্মক্ষমতা থাকলেও সফলতা যেন এদের সঙ্গী হতে চায় না। এর কারণ হিসেবে শাস্ত্রে লেখা আছে যে এই ধরনের মানুষেরা খুব একটা সাহসী হন না। তাই তো চেনা পথের বাইরে গিয়ে কিছুই করতে চান না এরা। তাই তো এদের জীবনটা আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতো হয়েই থেকে যায়
শাস্ত্র মতে আমরা যা কিছুই করি না কেন, তা কোনও না কোনও মানে বহন করে। আর একবার যদি সেই মানেটা বুঝে নেওয়া যায়, তাহলে যে কোনও মানুষের মনকে পড়ে ফলতে কোনও সময়ই লাগে না। সেরকমই আমরা গোসলের সময় শরীরের কোনও অংশটা প্রথম ধুই, তা দেখেও যে কোনও মানুষের সম্পর্কে অনেক গোপন কথা জেনে নেওয়া সম্ভব।
প্রথমটায় এমন যুক্তি মেনে নেওয়াটা বেশ কঠিন। তবে প্রাচীন সব শাস্ত্রে লেখা এই সব তথ্যকে কি এত সহজেই উড়়িয়ে দেওয়া সম্ভব? মনে তো হয় না! তাই তো এই প্রবন্ধে সেইসব নথিগুলি থেকে বাছাই করা সব তথ্য তুলে ধরা হবে, যা পড়তে পড়তে আপনি হয়তো নিজের সম্পর্কেই অনেক অজানা কিছু জেনে যাবেন। তাহলে অপেক্ষা কিসের, চলুন চোখ রাখা যাক বাকি প্রবন্ধে।
বুকের অংশ ধুলে:
এমনটা মনে করা হয় যে যারা গোসলের শুরুতেই বুকের অংশে পানি ঢালেন, তারা খুব বাস্তববাদী হন। শুধু তাই নয়, এরা মুখের উপর সত্য়ি কথা বলে দিতেও পিছপা হন না। সেই সঙ্গে এমন মানুষেরা যে কোনও কাজ খুব মন দিয়ে করতে ভালবাসেন। তবে এদের ধৈর্য খুব কম হয়।
মুখ:
গোসলের শুরুতে মুখে পানি দিলে বুঝতে হবে ওই মানুষটি টাকাকে খুব ভালবাসে এবং টাকা রোজগারের জন্য যে কোনও পর্যায়ে এরা যেতে পারে। তবে এদের চরিত্রের সব থেকে খারাপ দিক হল, নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য এরা যে কোনও মানুষকে কাজে লাগাতে তৈরি থাকেন। শুধু তাই নয়, এরা নিজের ভাল ছাড়া আর কিছুই ভাবতে চান না। তাই তো এমন মানুষদের থেকে সবাই দূরে থাকতেই পছন্দ করেন।
বগলের অংশ ধুলে:
যে সব মানুষেরা প্রথমে বগেলর অংশ পরিষ্কার করেন, তারা সাধারণত খুব কর্মঠ হন এবং এদের বিশ্বাস করলে ঠকতে হয় না। চারিত্রিক দিক থেকে এরা খুব অমায়িক হন এবং কর্মক্ষত্রে খুব সফলতা অর্জন করেন। তবে এদের চরিত্রের সবথেকে দুর্বল দিক হল, এরা সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করে ফেলেন। ফলে মারাত্মকভাবে ঠকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
চুল:
গোসলের সময় চুল তো ভিজবেই, এতে আলাদ করে মানে খোঁজার কী আছে! অবশ্য়ই আছে। কারণ এমন অনেকে আছেন যারা গোসলের শুরুতে চুলে পানি দিতে পছন্দ করেন না। তাই যারা প্রথমেই চুলে পানি দেন, তাদের চরিত্র বাকিদের থেকে অনেকটাই আলাদা হয়।
এমন মানুষেরা শিল্পী মনের হন। শুধু তাই নয়, এরা বেশ ভাবুক হন। টাকার বিষয়ে তেমন একটা গুরুত্ব দিতে না চাইলেও নিজের কাজ নিয়ে এরা খুব প্যাশানেট হন। এদের কাছে কাজই ভগবান, টাকা নয়। তাই তো এমন মানুষেরা নিজের কাজ নিয়ে থাকতেই বেশি ভালবাসেন।
গোপন অংশ:
যারা গোসলের শুরুতেই শরীরের গোপন অংশে পানি ঢালেন, তারা সাধারণত খুব লাজুক হন। তাই তো এদের পছন্দের মানুষের সংখ্যা খুব কম হয়। প্রসঙ্গত, এদের চরিত্রের সব থেকে খারাপ দিক হল, এরা একেবারেই আত্মবিশ্বাসী হন না। ফলে কোনও কাজই ঠিক মতো করে উঠতে পারেন না। সহজে হেরে যাওয়াও এদের ধাতে থাকে। এক কথায় এমন মানুষেরা খুব দুর্বল চিত্তের হন।
কাঁধ:
শরীরের এই অংশে যারা প্রথমে পানি দেন, তারা জীবনে অসফলতা ছাড়া আর কিছুই পান না। যে কাজই এরা করুক না কেন, তাতে এরা সফল হন না। সেই সঙ্গে জুয়া এবং মদের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি থাকার কারণে এক সময়ে গিয়ে এদের জীবন দুর্বিসহ হয়ে ওঠে। এক কথায় বললে, জীবন যুদ্ধে হেরে যাওয়া মানুষদের তালিকায় এদের নাম একেবারে উপরের দিকে থাকে।
অন্যান্য অংশ:
যারা উপরে আলোচিত শরীরে অংশগুলি বাদ দিয়ে বাকি অংশে প্রথমে পানি ঢালেন, তারা সব দিক থেকেই খুব সাধারণ হন। মনের জোর এবং কর্মক্ষমতা থাকলেও সফলতা যেন এদের সঙ্গী হতে চায় না। এর কারণ হিসেবে শাস্ত্রে লেখা আছে যে এই ধরনের মানুষেরা খুব একটা সাহসী হন না। তাই তো চেনা পথের বাইরে গিয়ে কিছুই করতে চান না এরা। তাই তো এদের জীবনটা আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতো হয়েই থেকে যায়
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন