জার্মানির একটি বিখ্যাত ইহুদি পরিবারের সন্তান এডগার ফুশৎওয়াংগার৷ তিনি স্পষ্টভাবেই মনে করতে পারেন, শৈশবে তিনি এডলফ হিটলারকে একেবারে সামনাসামনি দেখেছিলেন৷
সেটা ১৯৩৩ সালের কথা৷ তখন সবে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন হিটলার৷ তিনি মিউনিখের অভিজাত প্রিন্জরিজেন্টেনপ্লাজ এলাকায় ফুশৎওয়াংগারদের বাড়ির পাশেই একটি ফ্ল্যাট রেখেছিলেন৷ আট বছর বয়সী ফুশৎওয়াংগার একদিন সকালে হঠাৎ মুখোমুখি হন দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তিটির৷
এডগার ফুশৎওয়াংগার যখন হিটলারকে দেখেছিলেন, তখন তাঁর পরনে ছিল প্রায় সাদা রঙের একটি বর্ষাতি৷ তাঁকে দেখে আশেপাশের পথচারীরা উচ্চ স্বরে অভিবা
দন (‘হেইল হিটলার!’) জানায়৷ জবাবে তিনি টুপি খুলে হাতে নেন এবং একপর্যায়ে নিজের মোটরগাড়িতে উঠে চলে যান৷
বর্তমানে ৮৯ বছর বয়সী ইতিহাসবিদ ফুশৎওয়াংগার এসব কথা লিখেছেন হিটলার যখন আমাদের প্রতিবেশী ছিলেন শিরোনামের একটি বইয়ে৷ এতে আরও রয়েছে হিটলারের নাৎসি বাহিনীর নেতৃত্বে তৎকালীন জার্মানিতে ইহুদি নির্যাতনের ভয়াবহ সব স্মৃতি৷
ফুশৎওয়াংগার বলেন, তাঁর শৈশবের বাড়ির আশপাশে বেশ কয়েকটি ইহুদি পরিবারের বসতি ছিল৷ তাঁর চাচা লিওন ফুশৎওয়াংগার ইহুদি হওয়া সত্ত্বেও ছিলেন বিশ শতকের প্রথম দিককার বিখ্যাত জার্মান লেখকদের মধ্যে একজন৷ তিনি ১৯৩০ সালে নাৎসি নেতা এডলফ হিটলারকে বিদ্রূপ করে সাফল্য নামের একটি বই লিখেছিলেন৷ আর ওই বইটি হিটলারের লেখা স্মৃতিকথা মাইন ক্যাম্ফ বইটির সঙ্গে বাজারে বেশ পাল্লা দিয়ে ভালোরকম বিক্রিও হয়েছিল৷
ফুশৎওয়াংগার এখন যুক্তরাজ্যবাসী৷ জার্মানিতে ইহুদি নিধন শুরু হলে তাঁর মা-বাবা ১৯৩৮ সালে সপরিবারে যুক্তরাজ্যে আশ্রয় নেন৷ ফুশৎওয়াংগার নিজের বইটি নিয়ে যাবেন জার্মানিতে এবং মিউনিখে অবশ্যই৷ বইটিতে নিজ জীবনের নানা স্মৃতির পাশাপাশি তুলে ধরেছেন সেই সময়ের ইতিহাস৷ এএফপি৷
সেটা ১৯৩৩ সালের কথা৷ তখন সবে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন হিটলার৷ তিনি মিউনিখের অভিজাত প্রিন্জরিজেন্টেনপ্লাজ এলাকায় ফুশৎওয়াংগারদের বাড়ির পাশেই একটি ফ্ল্যাট রেখেছিলেন৷ আট বছর বয়সী ফুশৎওয়াংগার একদিন সকালে হঠাৎ মুখোমুখি হন দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তিটির৷
এডগার ফুশৎওয়াংগার যখন হিটলারকে দেখেছিলেন, তখন তাঁর পরনে ছিল প্রায় সাদা রঙের একটি বর্ষাতি৷ তাঁকে দেখে আশেপাশের পথচারীরা উচ্চ স্বরে অভিবা
দন (‘হেইল হিটলার!’) জানায়৷ জবাবে তিনি টুপি খুলে হাতে নেন এবং একপর্যায়ে নিজের মোটরগাড়িতে উঠে চলে যান৷
বর্তমানে ৮৯ বছর বয়সী ইতিহাসবিদ ফুশৎওয়াংগার এসব কথা লিখেছেন হিটলার যখন আমাদের প্রতিবেশী ছিলেন শিরোনামের একটি বইয়ে৷ এতে আরও রয়েছে হিটলারের নাৎসি বাহিনীর নেতৃত্বে তৎকালীন জার্মানিতে ইহুদি নির্যাতনের ভয়াবহ সব স্মৃতি৷
ফুশৎওয়াংগার বলেন, তাঁর শৈশবের বাড়ির আশপাশে বেশ কয়েকটি ইহুদি পরিবারের বসতি ছিল৷ তাঁর চাচা লিওন ফুশৎওয়াংগার ইহুদি হওয়া সত্ত্বেও ছিলেন বিশ শতকের প্রথম দিককার বিখ্যাত জার্মান লেখকদের মধ্যে একজন৷ তিনি ১৯৩০ সালে নাৎসি নেতা এডলফ হিটলারকে বিদ্রূপ করে সাফল্য নামের একটি বই লিখেছিলেন৷ আর ওই বইটি হিটলারের লেখা স্মৃতিকথা মাইন ক্যাম্ফ বইটির সঙ্গে বাজারে বেশ পাল্লা দিয়ে ভালোরকম বিক্রিও হয়েছিল৷
ফুশৎওয়াংগার এখন যুক্তরাজ্যবাসী৷ জার্মানিতে ইহুদি নিধন শুরু হলে তাঁর মা-বাবা ১৯৩৮ সালে সপরিবারে যুক্তরাজ্যে আশ্রয় নেন৷ ফুশৎওয়াংগার নিজের বইটি নিয়ে যাবেন জার্মানিতে এবং মিউনিখে অবশ্যই৷ বইটিতে নিজ জীবনের নানা স্মৃতির পাশাপাশি তুলে ধরেছেন সেই সময়ের ইতিহাস৷ এএফপি৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন